সেই কৃষ্ণচূড়ার গাছ [ Sei Krishnochurar Gach ]

“সেই কৃষ্ণচূড়ার গাছ” গানটি গেয়েছেন  বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী বাদশা বুলবুল । তিনি মূলত আধুনিক এবং ফোক গান গেয়ে থাকেন।সেই কৃষ্ণচূড়ার গাছ

সেই কৃষ্ণচূড়ার গাছ [ Sei Krishnochurar Gach ] 

প্রথম রেকর্ডের কণ্ঠশিল্পীঃ বাদশা বুলবুল

সেই কৃষ্ণচূড়ার গাছ [ Sei Krishnochurar Gach ]

সেই কৃষ্ণচূড়ার গাছ আজো মরেনি,
মরেছে মনের যত আশা।।
ভেঙ্গে গেছে কাঁচেরই মতন
আমার যত ভালোবাসা।
সেই কৃষ্ণচূড়ার গাছ আজও মরেনি।সেই কৃষ্ণচূড়ার গাছ
এখনও ফাগুন রাঙে গাছেরি পাতায়,
আমার এ মন শুধু কাঁদে যে ব্যথায়।।
কি যে দাগ রেখে গেছ মনের খাতায়
কেউ বোঝেনা সেই বোবা ভাষা।
সেই কৃষ্ণচূড়ার গাছ আজও মরেনি।
এখনও বুকের ঘরে তোমারি আসন,
নীরব দু’চোখ দিয়ে কর গো শাসন।।
তোমাকে ছাড়া আমি দুঃখী যে ভীষণ
এই বুকে জমে আছে প্রেমেরি তৃষা
সেই কৃষ্ণচূড়ার গাছ আজও মরেনি
মরেছে মনের যত আশা।
ভেঙ্গে গেছে কাঁচেরই মতন
আমার যত ভালোবাসা।
সেই কৃষ্ণচূড়ার গাছ আজও মরেনি
মরেছে মনের যত আশা।

বাদশা বুলবুলঃসেই কৃষ্ণচূড়ার গাছ

বাদশা বুলবুল মূলত আধুনিক এবং ফোক গান গেয়ে থাকেন। বাদশা বুলবুল এর জন্ম ১৯৬৪ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি পাবনা জেলায়। তার মা মনোয়ারা বেগম নিজেও একজন সঙ্গীতশিল্পী, তিনি ভাওয়াইয়া, মুর্শিদি, পল্লিগীতি এবং লোকগীতি গেয়ে থাকেন। ১৯৭৯ এবং ১৯৮০ সালে তিনি জাতীয় শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতা অর্জন করেছেন।১৯৮১ সালে স্টেজ শো এর মাধ্যমে তার সংগীত জীবন শুরু হয়। আধুনিক বাংলা গানের অন্যতম জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী বাদশা বুলবুল। আধুনিক গানের পাশাপাশি তিনি ফোক গানে যথেষ্ট জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। বেড়ে উঠেছেন সংস্কৃতিমনা পরিবার থেকে। তার মা ছিলেন প্রখ্যাত লালনগীতি, পল্লীগীতি, ভাওয়াইয়া ও মুর্শীদি গানের জন্য বিখ্যাত। মা থেকেই গানের হাতেখড়ি পেয়েছেন।

খুব ছোটবেলাতেই গান গাওয়া শুরু করেন বাদশা বুলবুল। কখন কিভাবে গান গাওয়া শুরু করলেন এমন প্রশ্নের জবাবে বাদশা বুলবুল বলেন, আমার মা মনোয়ারা বেগম গান গাইতেন। তিনি লোকসঙ্গীত করতেন।

আরও দেখুনঃ

1 thought on “সেই কৃষ্ণচূড়ার গাছ [ Sei Krishnochurar Gach ]”

Leave a Comment